সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা ২০২৪

সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এখানে প্রতি সপ্তাহের শুক্রবারে জন প্রিয় চাকরির খবর ও বাছায়কৃত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪ এ সুন্দর ও তথ্যবহুল ভাবে উপস্থাপন করা হয়। সরকারি-বেসরকারি ও কোম্পানিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সকল নিয়োগ এর তথ্য দেখুন এখানে। চাকরির খবর এর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এর গুরুত্বপুর্ণ তথ্য নিচে দেওয়া হয়। তথ্য দেওয়ার ফলে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানটির সম্পর্কে আপনারা ধারণা রাখতে পারেন। লক্ষ বেকারদের সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা প্রতি শুক্রবার প্রকাশিত হয়ে থাকে। সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা থেকে চাকরির খবর গুলো সংগ্রহ করুন সবার আগে। সাপ্তাহের প্রকাশিত চাকরির খবরের বিজ্ঞপ্তি গুলো এক নজরে দেখে নিন ও PDF ডাউনলোড করুন। এমন আকর্ষণীয় চাকরির খবর পেতে www.jobpaperbd.com সাথেই থাকুন। সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা থেকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে আবেদন করুন।

সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা ২০২৪

সপ্তহিক চক্রীর খোবর সপ্তাহের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ এর বিজ্ঞপ্তি সন্ধানের জন্য সর্বাধিক জনপ্রিয় খবর। এটি আমাদের ও সমস্ত বেকার লোককে সপ্তাহের সর্বশেষ কাজ খবর বিজ্ঞপ্তি খুঁজে পেতে সহায়তা করে। সপ্তাহিক চক্রির খোবর একটি ভাল কাজ খুঁজে বের করে একটি ভাল ক্যারিয়ার গড়তে আমাদের সহায়তা করে। সপ্তাহিক সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য পেতে, আপনি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। নীচে দেওয়া হয়েছে।

সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা

বতর্মানে সবার প্রিয় চাকরির মধ্যে সরকারী চাকরি আন্যতম। কোন চাকরি কারর আগে সবাই চাই প্রতিষ্ঠানটি সরকারী হয়। সরকারি মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর গুলো সবার পছন্দের উপরে থাকে। মন্ত্রণালয় সচিবালয়ের কার্য নির্বাহের জন্য বাংলাদেশ সচিবালয় এর একটি অংশ হিসেবে জাতীয় পর্যায়ে গঠিত প্রশাসনিক ইউনিট। ১৯৯৬ সালে কার্যবিধিতে সুনির্দিষ্ট সরকারি কার্য সম্পাদনের সকল দায়িত্বপ্রাপ্ত ও সরকার কর্তৃক ঘোষিত কোন স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রশাসনিক ইউনিটকে বিভাগ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। বিভাগের বা কতিপয় সমন্বয়ে গঠিত মন্ত্রককে মন্ত্রণালয় হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। সরকারের কার্যাবলি বিভিন্ন মন্ত্রণালয় এবং বিভাগের মধ্যে বণ্টন করা হয়। সরকারি কার্যবণ্টন এর সকল দায়িত্ব কেবিনেট বিভাগের ওপর ন্যস্ত। প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয় অধীনে রয়েছে অধিদপ্তর, অধীনস্থ দপ্তর ও কতিপয় আধা সরকারি সংস্থা। কার্যবিধির আওতায় মন্ত্রণালয় ভূমিকাঃ

  • নীতি নির্ধারণ
  • আইন প্রণয়নের উদ্যোগ
  • সংসদে দায়িত্ব সম্পাদনে মন্ত্রীকে সহায়তা করা
  • অধিদপ্তর ও অধীনস্থ দপ্তরসমূহের ক্ষেত্রে জাতীয় বেতন স্কেল ৫-এর নিচে নয় এধরনের কর্মচারীদের বিষয় এবং
  • পরিকল্পনা প্রণয়ন
  • পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মূল্যায়ন
  • সময়ে সময়ে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নির্ধারিত অপরাপর বিষয়/বিষয়সমূহ।

Saptahik Chakrir Khobor Potrika 19 april 2024

অধিদপ্তর কোনো মন্ত্রণালয় বা বিভাগের নির্বাহী একটি শাখা বা দপ্তর। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ কার্যবিধিতে করে বলা হয়েছে “প্রত্যক্ষভাবে কোনো মন্ত্রণালয় বা বিভাগ এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ও যে দপ্তরকে সরকার কর্তৃক অধিদপ্তর ঘোষণা করা হয়েছে। অধিদপ্তর গুলোর প্রধান নির্বাচন করার ক্ষেত্রে অধিদপ্তর আকার ও গুরুত্ব অনুসরণ করা হয়। যিনি প্রধান থাকেন তাকে সাধারণত অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক বলা হয়। মন্ত্রণালয় বা বিভাগ কর্তৃক গৃহীত নীতিমালা, পরিকল্পনাসহ উন্নয়ন প্রকল্প অধিদপ্তর মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত করে। অধীনস্থ দপ্তরের চেয়ে অধিদপ্তর ব্যাপকভাবে ক্ষমতা ভোগ করে। এখানে অধীনস্থ দপ্তর বলতে সরকারি দপ্তরকে বোঝানো হয়। এই দপ্তর অধিদপ্তর হিসেবে ঘোষিত নয় ও এটি সাধারণত কোনো বিভাগ অথবা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সরাসরি কাজ করে না। সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা ২০২৪ নিচে দেখুন ইমেজ আকারে দেওয়া হয়েছে।

সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিক  ১৯ এপ্রিল ২০২৪ PDF ডাউনলোড করুন
আপডেটের জন্য সাথে থাকুন, অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে 

সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা ২০২৪

PDF ডাউনলোড করুন এখান থেকে পিডিএফ ফাইলের জন্য কমেন্ট করুন

নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা ২০২৪ 

বে- সরকারির চাকরির মধ্যে জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান  আন্তর্জাতিক সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান যারা সাধারণত অলাভজনক এবং স্বাধীনভাবে সরকারি সরাসরিভাবে সুনির্দিষ্ট নিয়ন্ত্রণের বাহিরে যদিও এগুলোতে সরকার কর্তৃক অর্থায়ন করা হয়। মানবতার, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, জনসাধারণ এর নীতি, সামাজিক, মানবাধিকার, পরিবেশগত ও অন্যান্য ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে তাদের লক্ষ্য অনুযায়ী পরিবর্তনে নিয়োজিত। বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন সাধারণভাবে নসরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত নয় এমন কোনো সংস্থাই বেসরকারি সংগঠন বা এনজিও। তবে তিন দশকে এনজিও কার্যক্রমের ধারা থেকে বর্তমানে এনজিও যে রূপ দাঁড়িয়েছে তাতে বলা যায় এনজিও হচ্ছে উন্নয়ন কর্মকান্ডে নিয়োজিত এক ধরনের বিশেষ স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন।

  • বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর
  • প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর
  • বাংলাদেশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ অধিদপ্তর
  • নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর
  • মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
  • গণপূর্ত অধিদপ্তর
  • খাদ্য অধিদপ্তর
  • কারা অধিদপ্তর
  • আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর
  • ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর
  • কৃষি বিপণন অধিদপ্তর
  • গণযোগাযোগ অধিদপ্তর
  • জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর
  • চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর
  • নৌপরিবহন অধিদপ্তর
  • বন অধিদপ্তর

আজকের চাকরির পত্রিকা PDF ডাউনলোড করুন

খুব সহজে সুন্দর ভাবে আমাদের সাইট থেকে সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা PDF ডাউনলোড করতে পাবেন। সমাজ কল্যাণে এবং উন্নয়ন কর্মকান্ডে সরকারি তৎপরতার পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগ যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পূরক ভূমিকা আছে তার উপলব্ধি থেকেই এই নতুন ধারার সৃষ্টি হয়েছে। ১৯৫০-এর দশকে বাংলাদেশে এনজিও গুলির প্রাথমিক এবং প্রধান কাজ ছিল ত্রাণ, পুনর্বাসন ও দাতব্য কার্যক্রম পরিচালনা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর পরিস্থিতিতে এসকল এনজিওগুলি কমিউনিটি উন্নয়নের মাধ্যমে পুনর্নির্মাণের নতুন ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করে। বিশ শতকে ষাটের ও সত্তর দশকে এসে এনজিওগুলি ঋণ সমিতি, সমবায় সমিতি ইত্যাদি এবং কমিউনিটি-ভিত্তিক বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গড়ে তুলতে শুরু করে। উন্নয়নের জন্য সমষ্টিগত উদ্যোগ এর চেয়ে ব্যষ্টিক উদ্যোগের ওপর অধিকতর গুরুত্ব আরোপ করে।

আজকের চাকরির পত্রিকা ২০২৪

কোম্পানি বা কর্পোরেশন অভিনব ও সর্বাধুনিক ব্যবসায় সংগঠন, যা সর্বাপেক্ষা আইনসৃষ্ট প্রতিষ্ঠান ও শেয়ারহোল্ডারদের মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয়। স্মারকলিপি বা সংঘস্মারক অথবা পরিমেলবন্ধ স্মারকলিপি হলো কোম্পানীর মূল দলিল। এটির দ্বারাই কোম্পানীর কার্যক্ষেত্র ও ক্ষমতার সীমা নির্ধারিত হয়। পরিমেল নিয়মাবলী সংঘবিধি এই দলিলে অন্তর্ভুক্ত থাকে। কোম্পানির অভ্যন্তরীণ কার্যকলাপ পরিচালনা সংক্রান্ত ও যাবতীয় নিয়ম-কানুন ফলে পরিচালকদের কর্তব্য, অধিকার ও ক্ষমতা, ব্যবসায় পরিচালনার পদ্ধতিেএবং প্রকৃতি ইত্যাদিরও উল্লেখ থাকে। প্রবর্তকগণ এ পর্যায়ে দলিলপত্রাদি সংযোজন এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন নির্ধারিত ফি প্রদানপূর্বক রেজিস্ট্রেশন অফিস থেকে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করেন তাছাড়া প্রয়োজনীয় অন্যান্য দলিলাদি সংযোজন করেন।

  • সনদপ্রাপ্ত কোম্পানিঃ বাংলাদেশে ১৮৪৪ সালের দিকে কোম্পানি আইন পাস হওয়ার আগে তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেন এর রাজার বা রাণীর বিশেষ ফরমান অথবা সনদবলে যে কোম্পানি গঠিত হতো তাকে সনদপ্রাপ্ত কোম্পানি বলে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, চার্টার্ড ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, চার্টার্ড মার্কেন্টাইল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এই ধরন এর কোম্পানির উদাহরণ। পরে অবশ্য বাংলাদেশে কোম্পানি আইন পাশ হওয়ার পর এই ধরনের কোম্পানি গঠন করার সুযোগ রহিত করা হয়।
  • সংবিধিবদ্ধ কোম্পানিঃ যে সকল কোম্পানি আইন পরিষদ বিশেষ আইন দ্বারা অথবা রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ বলে গঠিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়, তাদেরকে সংবিধিবদ্ধ কোম্পানি বলে। এমন কোম্পানিকে সাধারণত একচেটিয়া ক্ষমতা দেওয়া হয় ও এদেরকে কোম্পানি আইন এর আওতার বাইরে রাখা হয়। এ সকল কোম্পানি সাধারণত পরিবহন, জলবিদ্যুৎ ও সেবামূলক কাজ এর জন্য গঠিত।
চাকরির খবর পত্রিকা
  • নিবন্ধিত কোম্পানিঃ রেজিস্ট্রিকৃত কোম্পানি বলতে কোম্পানী আইন এর অধীনে গঠিত ও নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে বোঝায়। নিবন্ধিত কোম্পানিকে অনেক ভাগে ভাগ করা যায়। তন্মধ্যে দায়ের ভিত্তিতে কোম্পানিকে দুইভাগে ভাগ করা যায়।
  • শেয়ার মূল্য দ্বারা সসীম দায় কোম্পানিঃ যে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের তাদের ক্রীত শেয়ার এর আঙ্কিক মূল্য দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে তাকে শেয়ার মূল্য দ্বারা সীমাবদ্ধ দায় কোম্পানি বলাহয়। অবস্থাতেই শেয়ারহোল্ডারদেরকে তাদের ক্রীত শেয়ার আঙ্কিক মূল্যের অতিরিক্ত দায়ের জন্য দায়ী করা যায় না। পৃথিবীর সকল দেশেই এরকম কোম্পানি লখ্য করা যায়।
  • প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিঃ বাংলাদেশ এর প্রেক্ষাপটে যে সীমাবদ্ধ দায় কোম্পানিতে সদস্যের সংখ্যা ন্যূনতম ২ অথবা সর্বোচ্চ ৫০ জন রাখা হয় ও সীমাবদ্ধ দায় এর ভিত্তিতে কোম্পানিকে প্রদত্ত আইন এর আওতায় নিবন্ধিত করা হয়। ঘরোয়া মালিকানায় সীমাবদ্ধ কোম্পানি কে Private Limited Company বলে।
  • পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিঃ পৃথিবীব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় কোম্পানি সংগঠন হলো Public Limited Company এমন কোম্পানী বাজারে শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে মূলধন জোগাড় করে। বাংলাদেশে এমন কোম্পানির সদস্যসংখ্যা সর্বনিম্ন ৭ জন ও সর্বোচ্চ শেয়ার দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে, শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য এবং কোম্পানি শেয়ার ও ঋণপত্র জনগণ এর উদ্দেশ্যে ক্রয়-বিক্রয়ের আহবান জানায়। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে মালিকানার ভিত্তিতে দুইভাগে ও নিয়ন্ত্রণের ভিত্তিতে আরো দুভাগে ভাগ করা যায় সরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি ও বেসরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি।
নতুন চাকরির খবর 
  • হোল্ডিং কোম্পানিঃ যদি কোনো কোম্পানি অন্য কোম্পানির ৫০% শেয়ার এর বেশি শেয়ারের মালিক হয় বা মোট ভোটদান ক্ষমতার ৫০% ও তার অতিরিক্ত ভোটদান ক্ষমতা ভোগ করে অথবা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অধিকাংশ পরিচালক নিয়োগ করার ক্ষমতার অধিকারী হয় তবে ঐ কোম্পানিকে নিয়ন্ত্রণশালী কোম্পানি বা হোল্ডিং কোম্পানি বলা হয়।
  • সাবসিডারি কোম্পানিঃ একটি কোম্পানির ৫০%-এর বেশি শেয়ার অন্য কোম্পানির অধীনে চলে যায় সে কোম্পানিকে সাবসিডিয়ারি কোম্পানি বলে। হোল্ডিং কোম্পানি যে সকল কোম্পানির ৫০% শেয়ার ক্রয় করে তাদেরকে অধীনস্থ কোম্পানি বলে।
  • অসীম দায় কোম্পানিঃ যে নিবন্ধিত কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের দায় অসীম অর্থাৎ শেয়ারহোল্ডারদের দায় তাদের বিনিয়োগ এর বাইরেও ব্যক্তিগতভাবে বর্তায় তাকেই অসীম দায়সম্পন্ন কোম্পানি বলে। বাংলাদেশে এধরনের কারবার অস্তিত্ব নেই।
  • অনিবন্ধিত কোম্পানিঃ বাংলাদেশ কোম্পানী আইনে ৩৭১ ধারা অনুযায়ী অনিবন্ধিত কোম্পানী হলো ৭ সদস্যের অধিক সদস্য নিয়ে গঠিত কোনো অংশিদারী ব্যবসায় অথবা সমিতি যা কোম্পানি আইনের আওতায় নিবন্ধিত নয়। ১৯৯৪ সালে কোম্পানি আইন অনুযায়ী এধরনের প্রতিষ্ঠানকে কোম্পানি বলা চলে না। কোম্পানি অবলুপ্তির কালে সীমিত পর্যায়ে এটা কোম্পানি বলে গণ্য করা হয়। বাংলাদেশে এরূপ কোম্পানির অস্তিত্ব নেই। আমাদের সথে থাকতে দেখুন এখানে chakrir kbr. দেখতে থাকুন প্রতিদিন সাপ্তাহিক চাকরির খবর পত্রিকা এখানে।

Leave a Reply

Back to top button
error: লেখা কপি করা যাবেনা !!