কোম্পানি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ । Company job Circular
কোম্পানি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ প্রকাশ করা হয়েছে। কোম্পানি বা কর্পোরেশন অভিনব ও সর্বাধুনিক ব্যবসায় সংগঠন সর্বাপেক্ষা আইনসৃষ্ট প্রতিষ্ঠান ও শেয়ারহোল্ডারদের মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত পরিচালিত হয়। কোম্পানির গঠনপ্রণালী মূলত কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়ে থাকে। আইনানুগ সর্বনিম্ন সংখ্যক ব্যক্তি পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। কোম্পানীর প্রবর্তকগণ নিম্নোক্ত দুটি দলিল সংগ্রহ করেন প্রস্তুত করেন। স্মারকলিপি অথবা সংঘস্মারক বা পরিমেলবন্ধ। স্মারকলিপি হলো কোম্পানীর মূল দলিল। এটির দ্বারাই কোম্পানীর কার্যক্ষেত্র ও ক্ষমতার সীমা নির্ধারিত হয়। পরিমেল নিয়মাবলী সংঘবিধি। এই দলিলে অন্তর্ভুক্ত থাকে কোম্পানি এর অভ্যন্তরীণ কার্যকলাপ পরিচালনা সংক্রান্ত যাবতীয় নিয়ম।
পরিচালকদের কর্তব্য, অধিকার ও ক্ষমতা, ব্যবসায় পরিচালনার পদ্ধতি এবং প্রকৃতি ইত্যাদিরও উল্লেখ থাকে। প্রবর্তকগণ দলিলপত্রাদি সংযোজন এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশনের নির্ধারিত ফি প্রদানপূর্বক রেজিস্ট্রেশন অফিস থেকে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করেন। প্রয়োজনীয় অন্যান্য দলিলাদি সংযোজন করে শুধুমাত্র পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে। এপর্যায়ে কাজ আরম্ভ করার অনুমতি পত্র সংগ্রহ করতে হয় প্রবর্তকগণ আরও কিছু দলিল নিবন্ধক এর নিকট জমা দেন ও কোম্পানীর বিবরণপত্র প্রস্তত করেন। নিবন্ধক এর সন্তুষ্টিতে কার্যারম্ভের অনুমতিপত্র সংগৃহীত হয়। কোম্পানী কাজ শুরু করে। কোম্পানি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২ দেখুন।
Section 2 of the Companies Act, 1994 defines a private company organization as a private limited company, which according to its rules limits the number of members to 50, imposes restrictions on the right of members to transfer shares and prohibits the public from purchasing shares and debentures.
কোম্পানি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- শরীফ হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্স লিমিটেড নিয়োগ
- গ্রামীণ ড্যানন ফুডস লিমিটেড চাকরি
- বসুন্ধরা গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
শরীফ হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্স লিমিটেড নিয়োগ
- যোগ্যতাঃ বিজ্ঞপ্তি দেখুন
- বেতনঃ বিজ্ঞপ্তি দেখুন
- পদ সংখ্যাঃ বিজ্ঞপ্তি দেখুন
- কাজের সময়ঃ ফুল টাইম
- জব লোকেশনঃ নিচের ছবি দেখুন
- অন্যান্য সুবিধাঃ সার্কুলার দেখুন
- সময়সীমাঃ
- আবেদন করুন নিচের ছবি থেকে
কোম্পানি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
কোম্পানির নামের পরে স্থাপন করা হয়, এটি একটি সীমাবদ্ধ সংস্থা হিসাবে চিহ্নিত হয় এবং “পিএলসি” (পাবলিক লিমিটেড সংস্থা) ইঙ্গিত দেয় যে এর শেয়ারগুলি বহুলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আইনী প্রসঙ্গে, কোনও সংস্থার মালিকদের সাধারণত “সদস্য” হিসাবে উল্লেখ করা হয়। শেয়ারের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ বা সীমাহীন একটি সংস্থায় (শেয়ার মূলধনের সাথে গঠিত বা অন্তর্ভুক্ত), এটি শেয়ারহোল্ডার হবে। গ্যারান্টি দ্বারা সীমাবদ্ধ একটি সংস্থায়, এটি গ্যারান্টর হবে। কিছু অফশোর এখতিয়ারগুলি তাদের এখতিয়ারের জন্য ব্যবসায়কে আকৃষ্ট করার জন্য অফশোর সংস্থার বিশেষ ফর্ম তৈরি করেছে। উদাহরণগুলির মধ্যে “বিভাজিত পোর্টফোলিও সংস্থাগুলি” এবং সীমাবদ্ধ উদ্দেশ্য সংস্থাগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
তবে অনেকগুলি, অনেক ধরণের সাব-ক্যাটাগরির ধরণের সংস্থা রয়েছে যা বিশ্বের বিভিন্ন বিচার বিভাগে গঠিত হতে পারে। কখনও কখনও সরকারী সংস্থা এবং বেসরকারী সংস্থাগুলির মধ্যে আইনী এবং নিয়ন্ত্রণমূলক উদ্দেশ্যে সংস্থাগুলিও আলাদা করা হয়। পাবলিক সংস্থাগুলি হ’ল এমন সংস্থাগুলি যাদের শেয়ারগুলি প্রকাশ্যে লেনদেন করা যায়, প্রায়শই (যদিও সর্বদা নয়) জারি করা শেয়ারগুলির তালিকা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয়তা / তালিকাবদ্ধকরণ বিধি আরোপ করে, শেয়ারের লেনদেন এবং ভবিষ্যতের শেয়ারের সুনামকে আরও বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে এক্সচেঞ্জ বা কোনও এক্সচেঞ্জের নির্দিষ্ট বাজার।
বেসরকারী সংস্থাগুলিতে প্রকাশ্যে শেয়ারের লেনদেন হয় না এবং প্রায়শই শেয়ার স্থানান্তরের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ থাকে। কিছু বিচার বিভাগে, বেসরকারী সংস্থাগুলির সর্বাধিক সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার রয়েছে। একটি প্যারেন্ট কোম্পানি হ’ল এমন একটি সংস্থা যা পরিচালনা বোর্ডকে পরিচালনা পরিচালনা এবং পরিচালনা পরিচালনা করার জন্য তার পরিচালনা পর্ষদকে প্রভাবিত বা নির্বাচিত করে পর্যাপ্ত ভোটদানের মালিক হয়; দ্বিতীয় সংস্থাকে পিতামাতার সংস্থার সহায়ক সহায়ক বলে গণ্য করা হয়। প্যারেন্ট কোম্পানির সংজ্ঞা এখতিয়ার দ্বারা পৃথক হয়, সংজ্ঞাটি সাধারণত এখতিয়ারের সংস্থাগুলির সাথে লেনদেনকারী আইনগুলির দ্বারা সংজ্ঞায়িত হয়।
সনদপ্রাপ্ত কোম্পানি
বাংলাদেশে ১৮৪৪ সালে কোম্পানি আইন পাস হওয়ার আগে তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেন এর রাজার বা রাণীর বিশেষ ফরমান সনদবলে যে কোম্পানি গঠিত হতো সনদপ্রাপ্ত কোম্পানি (Chartered Company) বলে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, চার্টার্ড ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, চার্টার্ড মার্কেন্টাইল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এই ধরন এর কোম্পানির উদাহরণ। পরে অবশ্য বাংলাদেশে কোম্পানি আইন পাশ হওয়ার পর কোম্পানি গঠনের সুযোগ রহিত করা হয়।
সংবিধিবদ্ধ কোম্পানি
যে সকল কোম্পানি আইন পরিষদ এর বিশেষ আইন দ্বারা বা রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ বলে গঠিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়, তাদেরকে সংবিধিবদ্ধ কোম্পানি (Statutory Company) বলে। এই সকল কোম্পানিকে সাধারণত একচেটিয়া ক্ষমতা দেওয়া হয় ও এদেরকে কোম্পানি আইন এর আওতার বাইরে রাখা হয়। সকল কোম্পানি সাধারণত পরিবহন, জলবিদ্যুৎ ও সেবামূলক কাজের জন্য গঠিত। বাংলাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, বিআরটিএ, বিসিআইসি, ওয়াসা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের উদাহরণ।
নিবন্ধিত কোম্পানি
রেজিস্ট্রিকৃত কোম্পানি (Registered Company) বলতে কোম্পানী আইন এর অধীনে গঠিত ও নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে বোঝায়। নিবন্ধিত কোম্পানিকে আবার কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। তন্মধ্যে দায় ভিত্তিতে নিবন্ধিত কোম্পানিকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। ১) সসীম দায় কোম্পানি: যে কোম্পানির শেয়ার হোল্ডারদের দায় সীমাবদ্ধ থাকে, তাকে সসীম দায় কোম্পানী বলে। ২) প্রতিশ্রুত মূল্য দ্বারা সসীম দায় কোম্পানি: প্রতিশ্রুত মূল্য দ্বারা সসীম দায় কোম্পানির (Company Limited by Guarantee) শেয়ার হোল্ডারদের দায় স্মারকলিপিতে বর্ণিত থাকে ও বর্ণনা অনুযায়ী শেয়ারহোল্ডাররা দায় পরিশোধ করে থাকেন।
শেয়ার মূল্য দ্বারা সসীম দায় কোম্পানি
যে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের দায় তাদের ক্রীত শেয়ার এর আঙ্কিক মূল্য দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে তাকে শেয়ার মূল্য দ্বারা সীমাবদ্ধ দায় কোম্পানি (Company Limited by Share) বলে। এক্ষেত্রে কোনো অবস্থাতেই শেয়ারহোল্ডারদেরকে তাদের ক্রীত শেয়ারের আঙ্কিক মূল্যের অতিরিক্ত দায়ের জন্য দায়ী করা যায় না। সকল দেশেই এরকম কোম্পানি দেখা যায়।
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি
পৃথিবীব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় কোম্পানি সংগঠন পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (Public Limited Company)। কোম্পানী বাজারে শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে মূলধন জোগাড় করে থাকে। বাংলাদেশে এধরন এর কোম্পানির সদস্যসংখ্যা সর্বনিম্ন ৭ জন ও সর্বোচ্চ শেয়ার দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে, শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য এবং কোম্পানি শেয়ার ও ঋণপত্র জনগণ এর উদ্দেশ্যে ক্রয়-বিক্রয়ের আহবান জানায়। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে মালিকানার ভিত্তিতে দুইভাগে ও নিয়ন্ত্রণ এর ভিত্তিতে আরো দুভাগে ভাগ করা যায়। ১) সরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি: কোনো কোম্পানির মালিকানা শেয়ার মালিকানার কমপক্ষে ৫১% শেয়ার যদি সরকারি মালিকানায় থাকে ও এর পরিচালনা এবং নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব সরকারের হাতে থাকে, তবে তাকে সরকারি মালিকানায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি বলে। ২) বেসরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি: কোনো কোম্পানির শেয়ার এর কিয়দংশ সরকার গ্রহণ করলে তাকে আধা-সরকারি কোম্পানি বলে। কোনো কোনো সময় সরকার শেয়ার মূলধন শতকরা ৩০% বা ৪০% গ্রহণ করে। এতে সরকারি ও বেসরকারি মালিকানার সংমিশ্রণ ঘটে বলে একে আধা-সরকারি কোম্পানি বলা হয়।
কোম্পানির অবসায়ন
প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোম্পানি তার কাজকর্ম গুটিয়ে ফেলে, দায়-দেনার নিষ্পত্তি করে, তাকে কোম্পানির অবসায়ন বিলোপসাধন বলে। বাংলাদেশে ১৯৯৪ সাল এর কোম্পানি আইন ২৩৪(১) ধারায় কোম্পানীর বিলোপসাধন সম্পর্কে বলা হয়েছে। রাষ্ট্র ও আইনভেদে বিভিন্নতা থাকলেও মোটামুটি বিলোপের ধরনগুলো:
- নিবন্ধন করার ১ বৎসরের মধ্যে যদি কোম্পানি কারবার আরম্ভ না করে বা ১ বৎসর যাবৎ কারবার বন্ধ রাখে।
- সদস্যদের স্বেচ্ছায় বিলোপসাধন
- পাওনাদার কর্তৃক স্বেচ্ছায় বিলোপসাধন
- কোম্পানি যদি বিশেষ প্রস্তাব গ্রহণের মাধ্যমে আদালত কর্তৃক তার অবসায়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে।
- বিধিবদ্ধ রিপোর্ট দাখিল করার বিষয়ে বা বিধিবদ্ধ সভা অনুষ্ঠানের বিষয়ে বরখেলাপ হয়ে থাকে।
- আদালতের তত্ত্বাবধানে স্বেচ্ছায় বিলোপসাধন।
জব রিলেটেড
“কোম্পানি চাকরি নিয়োগ ২০২২, কোম্পানি চাকরির খবর ২০২২, কোম্পানি চাকরি, কোম্পানি জব সার্কুলার ২০২২, কোম্পানিতে জব, কোম্পানি চাকরি ২০২২, বসুন্ধরা গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, গ্রামীণ ড্যানন ফুডস লিমিটেড চাকরি, শরীফ হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্স লিমিটেড নিয়োগ, আজকের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, টিএমএসএস নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২২”
“Company Job 2022, Company Job News 2022, Company Job, Company Job Circular 2022, Company Job, Company Job 2022, Bashundhara Group job Circular, Grameen Danon Foods Limited Job, Sharif Home Appliance Limited job Notice, Today’s job Notification”